সৎ বাবা হারল্যান্ড স্যান্ডার্সকে পছন্দ করতেন না। যার কারণে তিনি তার কাকিমা সাথেই থাকতেন এবং একটি খামারে কাজ করতেন। সে সময় স্যান্ডার্স সপ্তম শ্রেণীতে অধ্যয়নরত ছিলেন কিন্তু তিনি সপ্তম শ্রেণীতে পড়া ছেড়ে দেন। এরপর তিনি সব ধরনের কাজ করতে থাকেন। সেনাবাহিনীতে তালিকাভুক্ত হলেও সেখান থেকে বহিষ্কৃত হন তিনি।
কিছুদিন রেলওয়েতেও চাকরি করেন। অনেক যাত্রী তাকে একটি রেস্তোরাঁ খুলতেও বলেছিল।
এমন পরিস্থিতিতে রেস্তোরাঁয় বিশেষ করে সব ধরনের রেসিপি দিয়ে মুরগি বিক্রি শুরু করেন তিনি। সেই থেকেই তার কাজ চলতে থাকে এবং সে মোটা টাকা আয় করতে থাকে। এখানেই একদিন ১৯৫০ সালে কেনটাকির গভর্নর আসেন। তিনি যখন স্যান্ডার্সের মুরগির মাংস খেয়েছিলেন তখন তার ভালো লেগেছিল। তারপর তিনি হারল্যান্ড স্যান্ডার্সকে কর্নেল উপাধি দেন এবং তখন থেকেই তিনি কর্নেল স্যান্ডার্স নামে পরিচিত। কর্নেল উপাধিটি দেশের একটি অত্যন্ত সম্মানিত উপাধি হিসাবে বিবেচিত হয়। স্যান্ডার্সের যেখানে তার রেস্তোরাঁ ছিল, সেখান থেকে হাইওয়ে বের হওয়ার কারণে তার রেস্তোরাঁ ভেঙে পড়ে। তিনি সমস্ত রেস্তোরাঁয় গিয়ে তার ফ্রাইড চিকেন রেসিপি বিক্রি করার জন্য চুক্তি করতে শুরু করেন। তবে যেখানেই যেতেন, হতাশ হয়েই ফিরতেন।
এর পর তিনি প্রথম সাফল্য পান এবং এখান থেকেই KFC-এর সাফল্যের যাত্রা শুরু হয়। কর্নেল স্যান্ডার্স একটি রেস্তোরাঁর জন্য তার তৈরি মুরগির মাংস বিক্রি শুরু করেন। লাভের উপর কিছু মুনাফা নিতে শুরু করেন। এখান থেকে কেএফসি বিখ্যাত হতে শুরু করে। তারপর ১৯৬৩ সালের অক্টোবরে, একজন আইনজীবী জন ওয়াই.